রাহুল গান্ধির মামলার দিকে সতর্ক নজর রেখে চলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । সে দেশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারীকের দাবি, গণতান্ত্রিক নীতি এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা-সহ মানবাধিকার সুরক্ষার ক্ষেত্রে আপোস করা ঠিক নয় ()সে দেশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকের দাবি, গণতান্ত্রিক নীতি এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা-সহ মানবাধিকার সুরক্ষার ক্ষেত্রে আপোস করা ঠিক নয় ।
বাক স্বাধীনতা, মত প্রকাশের অধিকার বা মানবাধিকার রক্ষা একটি সুস্থ গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি বলেও মনে করে ওয়াশিংটন । রাহুল ইস্য়ুতে তা ফের একবার স্মরণ করিয়ে দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ।
গত 23 মার্চ রাহুল গান্ধিকে ‘মোদি’ নিয়ে তাঁর বিতর্কিত মন্তব্য়ের জন্য় ফৌজদারি মামলায় সুরাতের একটি আদালত দোষী সাব্য়স্ত করে । পাশাপাশি তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ডেও দণ্ডিত করে আদালত।
এরপরই, দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার অধ্য়ক্ষ । এবার এনিয়ে সুখ খুলল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, “আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা যে কোনও গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি। আমরা ভারতীয় আদালতে রাহুল গান্ধির মামলাটি দেখছি এবং আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা সহ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি আমাদের মতামত ভারত সরকারের সঙ্গে আদান-প্রদান করব (United States Watching Rahul Gandhi Case)।”
পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “আমরা আমাদের উভয়ের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার চাবিকাঠি হিসাবে গণতান্ত্রিক নীতি এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা সহ মানবাধিকার সুরক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরব । দুই দেশেই গণতন্ত্র রক্ষায় যা জরুরি।”
এর সঙ্গেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আছে এমন যে কোনও দেশের বিরোধী দলের সদস্যদের পক্ষে দাঁড়ানো বা বক্তব্য় রাখেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্বাভাবিক।
Discussion about this post